নিয়মিত গাঁজার ব্যবহার ছেড়ে দেয়ার পর তীব্র ইচ্ছা, ঘুমে ব্যাঘাত, আকস্মিক মেজাজ পরিবর্তন, বিরক্তি এবং অস্থিরতার মত উপসর্গ দেখা যেতে পারে ব্যক্তির মধ্যে। কিংস কলেজ লন্ডনের ডাক্তার মার্তা ডি ফর্টি জানান, গাঁজার নিয়মিত ব্যবহারে কিশোরদের মধ্যে সিজোফ্রেনিয়া সহ নানা ধরণের মানসিক সমস্যা তৈরি হয়।
গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কি হয়?
গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কি হয়? গাঁজা ছেড়ে দেয়া সত্যিই একটি উত্তরাধীন পথ যা শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির দিকে অনেক সহায়ক। তবে, গাঁজা ব্যবহার থেকে বেরিয়ে আসা সময়ে সাময়িক জটিলতা এসে থাকতে পারে, যা কিছুটা সময়ের মধ্যেই সহনীয়। তবে, এই সাময়িক জটিলতা মোকাবেলার মাধ্যমে স্থিতিশীল এবং সুস্থ জীবনে প্রতিষ্ঠা করা যায়। তাই, নিম্নে তার সাময়িক সমস্যা এবং তা সমাধানের উপায় উল্লেখ করা হলো:
অস্থিরতা
গাঁজা ব্যবহারের পর অস্থিরতা অনেক সামান্য হতে পারে, যা কিছুটা সময়ের মধ্যেই নিরাময় হয়। তবে, এটি বিরতির জন্য প্রেরণ করতে পারে। ব্যক্তির নিজস্ব স্বাস্থ্য অনুযায়ী ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়া, যোগাযোগ এবং সামগ্রিক শারীরিক সমর্থতা বাড়ানোর মাধ্যমে অস্থিরতা সামান্য করা যেতে পারে।
দুঃস্বপ্ন
গাঁজা ছেড়ে দেওয়ার পরে সমস্যা হতে পারে অনিদ্রা বা অনির্দিষ্ট স্বপ্নের সাথে। এটি সাধারণত সাময়িক এবং নিজস্ব প্রস্তুতি ও স্বপ্নজগরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাধান করা যেতে পারে। প্রত্যাশিত সময়ের জন্য নিয়মিত গজর এবং অভ্যন্তরীণ শান্তি প্রস্তুতি করে সমস্যা মোকাবেলা করা যেতে পারে।
জ্বর এবং সর্দি কাশি
এই সাময়িক সমস্যাগুলি পার্শ্বক্রিয়ামূলক ঔষধ এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা করা যেতে পারে। প্রযুক্তিগত পদ্ধতি ব্যবহার করে শারীরিক দৌর্বল্যের বিপরীতে সাহায্য প্রদান করা যেতে পারে।
দুশ্চিন্তা ও অহেতুক উত্তেজনা
গাঁজা ছেড়ে দেওয়ার পর অনুভব করা এই ধরনের উত্তেজনা এবং চিন্তা এসে থাকতে পারে। প্রাকৃতিক পদ্ধত
গাঁজা সেবন ছেড়ে দিলে কি হয়?
গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কি হয়
গাঁজা খাওয়া হলে শরীরে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখা যায় যা সাধারণত অনুভব করা যেতে পারে। এই প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে চলচ্চিত্র দেখা, হাসিখুশির অনুভূতি, খাদ্যের স্বাদে পরিবর্তন, আত্মবিশ্বাসের বৃদ্ধি ইত্যাদি। তবে, গাঁজা খাওয়ার পরিণামে সাধারণত দেখা যায় নিম্নলিখিত প্রতিক্রিয়াগুলি:
মাথা ব্যথা ও তরলতা
গাঁজা খাওয়ার পর মাথা ব্যথা এবং তরলতা অনুভব করা হতে পারে। এটি মাথায় তেল থাকা, মন্ত্র পাঠ বা শান্তির দিকে মনোনিবেশ করা বাধা করার ফলে ঘটে থাকে।
অশ্বস্ত্রবাহিত স্বল্প বায়ুপাত
গাঁজা ধুমপানের ফলে অশ্বস্ত্রবাহিত স্বল্প বায়ুপাতের ব্যাপারে কম্বল বা কানের মধ্যে স্বল্প চাপ অনুভব করা হতে পারে।
মাংসপেশী শক্তি হার
গাঁজা ধুমপানের পরিণামে মাংসপেশী হারিয়ে যেতে পারে এবং কাঁটা বা ধারালো কাঁটা অনুভব করা যায়।
দ্রবতা ও পোকা
গাঁজা খাওয়া পরে দ্রবতা অনুভব করা হতে পারে এবং ত্বকে পোকা অনুভব করা যেতে পারে।
এই প্রতিক্রিয়াগুলি সাধারণত গাঁজা খাওয়া পর দ্রুত অনুভব করা হয় এবং প্রায় কয়েক ঘণ্টা থাকে, তবে কিছু মানুষে এই ধরনের প্রতিক্রিয়া বেশি দিনের জন্যও অনুভব করতে পারে।
গাঁজা খাওয়া একটি অসুস্থতা পরিচারক পদ্ধতি যা ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যে। তাই, এটি থেকে দূরত্ব রাখা গুরুত্বপূর্ণ। যদিও গাঁজা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজন মানসিক ও মানসিক সহানুভূতি, সাহায্য পেতে হতে পারে যেসব চিকিৎসার পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে মানসিক ও শারীরিক অবস্থার উন্নতি করতে।
গাঁজা ব্যবহারের ক্ষেত্রে চিকিৎসার পদ্ধতি
গাঁজা ব্যবহারের ক্ষেত্রে চিকিৎসার পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে মানসিক ও শারীরিক অবস্থার উন্নতি করতে। এটি একটি প্রক্রিয়া যা গাঁজা ব্যবহারের প্রভাব নিয়ে সচেতনতা এবং পরিষ্কার উপস্থিতি প্রদান করে এবং প্রয়োজনীয় সামগ্রী এবং স্বাস্থ্য সেবার সাথে সংযোগ প্রদান করে।
মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে, মনোসমঝীবের সমস্যার ক্ষেত্রে চিকিৎসা প্রধানতঃ মানসিক স্বাস্থ্যের পেশাদার চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ এবং পরামর্শের মাধ্যমে হতে পারে। মানসিক স্বাস্থ্যের পেশাদার চিকিৎসক সাধারণত মনোস্থিরতা, ডিপ্রেশন, চিন্তা এবং মনোবিকার সমস্যার পরামর্শ দেওয়ার জন্য সহায়তা করেন। তারা মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যাগুলির সম্মুখীন হওয়ার জন্য পরামর্শ এবং সামগ্রী প্রদান করতে পারেন।
শারীরিক স্বাস্থ্যের দিকে, চিকিৎসার পদ্ধতি শারীরিক স্বাস্থ্যের সমস্যাগুলির জন্য সাহায্য করতে পারে। শারীরিক স্বাস্থ্যের সমস্যার পরামর্শ এবং সামগ্রী প্রদান করা যেতে পারে শারীরিক থাকার অনুভূতি এবং মান উন্নতির জন্য। উদাহরণস্বরূপ, যৌক্তিক শিক্ষা এবং সাহায্যপ্রাপ্ত কার্যকলাপ শারীরিক স্বাস্থ্য ও রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে পারে।
গাঁজা ব্যবহারের পরিণাম এবং তার মানসিক ও শারীরিক প্রভাবের প্রতি সচেতনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সামগ্রিকভাবে, একটি ব্যক্তির স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাওয়া এবং একটি পেশাদার চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত, যাতে সঠিক পরামর্শ এবং চিকিৎসা প্রদান হতে পারে। এছাড়াও, শেষ পর্যন্ত গাঁজা ব্যবহার সেবাগুলির সাথে সংযোগে থাকতে বলা
গাঁজা থেকে মুক্তি চাই, কীভাবে সম্ভব?
গাঁজা থেকে মুক্তি পেতে প্রথম করণীয় হলো সচেতনতা এবং ইচ্ছাশক্তি সৃষ্টি করা। গাঁজা ছেড়ার জন্য ইচ্ছাশক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি সত্যিই কঠিন একটি প্রক্রিয়া।
গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কি হয়? কিছু গাঁজা ছেড়ার পদ্ধতি নিম্নে উল্লিখিত: বাংলাদেশে গাঁজা সহজলভ্য, এ ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সন্তান কার সঙ্গে মিশছে, কোথায় যাচ্ছে, কখন ফিরছে—এসব ব্যাপারে মা–বাবাকে খোঁজখবর রাখতে হবে। সন্তানকে গুণগত সময় (কোয়ালিটি টাইম) দিতে হবে এবং তার সঙ্গে বন্ধু হতে হবে। তার সঙ্গে বন্ধুর মতো মিশতে হবে এবং বন্ধু হয়ে বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে। ক্ষতিকর দিকগুলো ভালোভাবে বোঝাতে হবে এবং যদি কারও মধ্যে হঠাৎ করে আচরণের পরিবর্তন দেখা যায় যেমন রাত জাগে, দিনে ঘুমায়, মিথ্যা কথা বলে, স্কুলে যাওয়া না, নতুন বন্ধুবান্ধব তৈরি হওয়া—এসব লক্ষণ দেখা দিলে তাকে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিতে হবে।
সাময়িক লক্ষ্য সেট করুন
গাঁজা ছেড়ার জন্য সাময়িক লক্ষ্য সেট করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেমন, এক সপ্তাহের মধ্যে কতগুলি গাঁজা ধুঁকিয়েছেন তা নির্ধারণ করুন এবং সেই সংখ্যার মধ্যে কমি করার লক্ষ্য সেট করুন।
সাপোর্ট পেতে চান
পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা মনোবিকার স্বাস্থ্যের পেশাদার চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন। সমর্থকের উপস্থিতি আপনাকে অনুপ্রেরণা এবং সামর্থ্য প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।
নির্দেশিকা অনুসরণ করুন
গাঁজা ছেড়ার পদ্ধতিগুলি সহজ নয়, তবে নির্দেশিকা অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। কোনও গাঁজা ছেড়ার পদ্ধতি বা কার্যক্রম পরীক্ষা করার মধ্যে নিজেকে নিরাপদ মনে করুন এবং তা অনুসরণ করুন।
প্রতি দিনে প্রেরণ প্রাপ্ত করুন: গাঁজা ছেড়া একটি দীর্ঘ এবং কঠিন প্রক্রিয়া হতে
গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কি হয়?
গাঁজার নিষেধাজ্ঞা পালন ও চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি। এর জন্য রোগী ও তার স্বজনদের ধৈর্য ধরতে হবে। প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে এবং চিকিৎসকের নির্দেশমত ওষুধ খেতে হবে।
গাঁজা খাবার পর দুধ খেলে কী হয়?